• বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ১১:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জাতীয়তাবাদী কমার্শিয়াাল ফোরাম এর কেন্দ্রীয় সেক্রেটারী গৌরনদীর রিয়াদ -সময়ের পরিবর্তন বরিশালে এম ই পি গ্রুপে’র কারখানায় হামলায় ও ভাঙচুরের ঘটনায় ৯জনের কারাদণ্ড -সময়ের পরিবর্তন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি অনির্দিষ্টকালের জন্য সমর্থন রাখা যৌক্তিক নয় -শ্রমিক সমাবেশে তারেক রহমান আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাচ্ছিরে কুরআন শাইখ মুহাম্মাদ জামাল উদ্দীন এর নাতি আব্দুল্লাহ’র ইন্তেকাল -সময়ের পরিবর্তন সৎ নেতৃত্বে সুন্দর দেশ -সময়ের পরিবর্তন বরিশালে মাসব্যাপী ফুটবল প্রশিক্ষণ এর শুভ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক দেলোয়ার হোসেন -সময়ের পরিবর্তন  আমি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কবরস্থান করেছি সেখানে পার্ক করা হয়েছে -সরোয়ার গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে হেলথ কার্ড বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক দেলোয়ার হোসেন -সময়ের পরিবর্তন  গৌরনদীতে প্রবাসী সেলিম মোল্লার বাড়িতে দফায় দফায় সন্ত্রাসী হামলা, ভাঙচুর-লুটপাট -সময়ের পরিবর্তন  আমিন জুয়েলার্স এর ২য় শো-রুমের শুভ উদ্বোধন করলেন বিএনপি’র চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মজিবর রহমান সরোয়ার -সময়ের পরিবর্তন 

শান্তি শান্তি শান্তি চাই বিশ্বযুদ্ধ নয় বিশ্ব শান্তি চাই – মানবাধিকার নেতা সেহলী পারভীন

Reporter Name / ৬৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ হিউম্যান এইড এর ব্যবস্থাপনায় এক মানবাধিকার বিষয়ক ওয়ার্কশপে তিনি শুভাকাঙ্ক্ষী সংবাদকর্মীর প্রশ্নের জবাবে বলেন-শান্তি শান্তি শান্তি চাই বিশ্বযুদ্ধ নয় বিশ্ব শান্তি চাই। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের সকল ক্ষমতাধর ও পারমানবিক তৈরিকারক রাষ্ট্রগুলোর যুদ্ধের হুংকার , প্রস্তুতি ও পদক্ষেপ বিশ্ব শান্তির অন্তরায়। জাতিসংঘ ঘোষিত বিশ্ব শান্তি দিবসের মাসেও যুদ্ধের হুংকার দিয়ে আসছে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপ্রধানেরা। পৃথিবীর সকল ধর্মের প্রচারণায় ও আলোচনায় এবং ধর্মগ্রন্থে শান্তি প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়েছে। যুদ্ধের হুংকারে শান্তি প্রিয় মানুষ হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। আজকের বিশ্বে যেখানে দ্বন্দ্ব এবং অর্থনৈতিক বৈষম্য জটিল উপায়ে আচ্ছাদিত করে আছে, সেখানে শান্তির অন্বেষণ কেবল একটি নৈতিক বাধ্যতামূলক নয় বরং টেকসই উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য শর্ত। শান্তি ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন শুধু পারস্পরিক সম্পর্কিতই নয়, এ দুটি একে-অপরকে শক্তিশালী করে। শান্তি স্থিতিশীল অর্থনীতি গড়ে তোলে। শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতিসংঘের অন্তর্ভুক্ত রাষ্ট্রগুলো আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস পালন করে থাকে , যা প্রতি বছর ২১ সেপ্টেম্বর উদযাপিত হয়। বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ঘোষিত দিবসটির উদ্দেশ্য হলো পৃথিবী থেকে যুদ্ধ ও সংঘাত চিরতরে নিরসন এবং সেই লক্ষ্যে পৃথিবীর যুদ্ধরত অঞ্চলগুলোয় যুদ্ধবিরতি কার্যকরের মাধ্যমে সেসব অঞ্চলে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়া। দিবসটি ১৯৮১ সালে সর্বপ্রথম উদযাপিত হয়। বর্তমানে জাতিসংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্র, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামরিক দলের সদস্য এবং বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ যথাযোগ্য মর্যাদায় দীর্ঘ বছর দিবসটি উদযাপন করে থাকলেও আজও বিশ্বে যুদ্ধ নিরসন হলো না। এ পৃথিবীটাই আমাদের বাসভূমি, এখানে থাকতে হলে শান্তিতে, বন্ধুত্বপূর্ণভাবে, সবার সঙ্গে সবার শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেই চলতে হবে। আর যে বিশ্বে শান্তি নেই, সেখানে থাকা যায় না। ফলে উন্নত জীবনধারণের জন্য পৃথিবীতে থাকতে চাইলে পৃথিবীতে শান্তি বজায় রাখাতে প্রত্যেক মানুষেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে । তাই বিশ্বের সকল মানুষ, সকল সকল রাষ্ট্র প্রধান, সকল সামরিক বাহিনীর প্রধান, সকল মানব অধিকার কর্মী, সকল দেশের রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি আহ্বান, জাতিসংঘের মহাসচিব এর তদারকির মাধ্যমে এবং শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ নিরসন করে শান্তি প্রতিষ্ঠায় এগেয় আসববেন বলে, একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে এটাই আমার প্রত্যাশা এবং আশা করি।


এ ক্যাটাগরির আরও খবর

পুরাতন খবর