• বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
তারেক রহমানের ৩১ দফা দেশের মানুষের মুক্তির সনদ -মজিবর রহমান সরোয়ার  বরিশালে ই‌লি‌শের প্রধান প্রজনন মৌসু‌মে মা ই‌লিশ সংরক্ষণ অ‌ভিযান উপল‌ক্ষ্যে নৌ র‌্যা‌লি উদ্বোধন  ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় “শক্তি” -সময়ের পরিবর্তন তারেক রহমানের হাত ধরেই আগামীর বাংলাদেশ সম্প্রীতি রক্ষার এক অনন্য নজির স্থাপিত হবে -সরোয়ার  আমরা সবাই একে-অপরের পাশে থেকে  দুর্গোৎসব পালন করবো -মজিবর রহমান সরোয়ার বরিশালে মজিবর রহমান সরোয়ারের নামে ফেক আইডি থেকে মিথ্যা অপপ্রচার, প্রতিবাদের ঝড়  শারদীয় দূর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত -সময়ের পরিবর্তন  বরিশালে হিসাব কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে চলছে চক্রান্ত -সময়ের পরিবর্তন  ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বরিশাল জেলা ও মহানগরের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত -সময়ের পরিবর্তন  ভাণ্ডারিয়া শাহাবুদ্দিন কামিল মাদ্রাসায় আলিম শ্রেণীর প্রথম ক্লাস উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ঐতিহ্যবাহী উজিরপুর উপজেলার শাপলা বিলের উন্নয়নকল্পে প্রধানমন্ত্রী’র হস্তক্ষেপ কামনা

চক্রবর্তীঃ
প্রকাশিত : শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বরিশাল শহর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত উজিরপুর উপজেলার সাতলা ইউনিয়নের উত্তর সাতলা, হারতার কালবিলা, পাশ্ববর্তী আগৈলঝাড়া উপজেলার বাগধা ও খাজুরিয়া গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা নিয়ে এ বিল। তবে বিলের মোট আয়তন সম্পর্কে জানা নেই স্থানীয়দের কারোরই। তবে উপজেলা কৃষি অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে প্রায় ১৬ শ হেক্টর জমি নিয়ে এ বিল।
এক পলকে মনে হবে, লাল শাপলার কোনো চাদর। পুরো বিলজুড়ে বিছানো শাপলা। তাই গ্রামটির নামই হয়ে গেছে ‘শাপলা বিল’। সবাই এই নামে ডাকে উত্তর সাতলা গ্রামটিকে। বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সাতলা ইউনিয়নের কালবিলা গ্রামে প্রাকৃতিকভাবেই এই শাপলার অবারিত রঙ্গিন রুপ যে কাউকে মুগ্ধ করবে। রুপসী বাংলার এই রুপের প্রশংসা এখন গ্রাম ছাড়িয়ে দেশ-দেশান্তরে।
সাধারণত সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে বর্ষা মৌসুমে এই বিলে লাল শাপলা ফুল ফোটে। আর ওই বিলের জলে ফুটন্ত লাল শাপলা দেখতে জেলা ছাড়িয়ে ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পর্যটকরা আসতে শুরু করেছেন। শিগগিরই এটি দেশের অন্যতম একটি পর্যটন কেন্দ্রে পরিনত হতে পারে বলে স্থানীয়দের ধারণা।বিলের চারপাশে গাঢ় সবুজের পটভূমিতে এ যেন বাংলার এক মুখরিত লাল স্বর্গ। দূর থেকে সবুজের মধ্যে লাল রঙ দেখে দুরূহ হয়ে উঠার মতো অবস্থা। দূরত্ব কমার সাথে সাথে স্পষ্ট হয়ে ওঠে ফুলের অস্তিত্ব। আগাছা আর লতা পাতায় ভরা বিলে ফুটন্ত কোটি কোটি লাল শাপলা সত্যিই সৌন্দর্যের লীলাভূমি।
বিলের লাল শাপলার নৈসর্গিক সৌন্দর্য দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। মনোমুগ্ধকর এ বিলের শাপলা দেখতে প্রতিদিন দেশের বিভিন্নস্থান থেকে ছুটে আসছেন ভ্রমন পিপাসু প্রকৃতি প্রেমিরা।
ঠিক কত বছর ধরে বিলে এভাবে শাপলা জন্মাতে শুরু করেছে সঠিকভাবে সে তথ্য কেউ দিতে না পারলেও স্থানীয় ষাটোর্ধ্ব কয়েকজন ব্যক্তি বলেন, তাদের জন্মের পর থেকেই এ বিলে এভাবে শাপলা ফুটতে দেখছেন তারা। বছরের অধিকাংশ সময় জলমগ্ন এ বিলে লাল, সাদা ও বেগুনি রঙয়ের তিন ধরনের শাপলা জন্মালেও লাল শাপলার আধিক্য বেশি। বিলের যতো ভেতরে এগুতে যাবেন ততোই লালের আধিক্য। এক পর্যায়ে মনে হবে শাপলার রাজ্যে বন্দি হয়ে আছেন আপনি।
তাছাড়া শাপলার বিল শুধু সৌন্দর্য্য নয় বিল থেকে শাপলা তুলে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে ওইসব এলাকার অসংখ্য পরিবার জীবিকা নির্বাহ করছেন। এখাকার বাসিন্দাদের অনেকেই এই বিলের শাপলার ওপর নির্ভরশীল। এদের কেউ শাপলা তুলে, কেউবা বিল থেকে মাছ শিকার করে বাজারে বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন ওই এলাকার কয়েক শ’ পরিবার। এখানে ডিসেম্বর মাসে শুরুর দিকে শীতের মৌসুমে যখন পানি কমে যায় তখন সব শাপলা মরে যায়। ওই সময় কৃষকরা এখানে ধান চাষ করেন। তবে একই সাথে ধান ও শাপলার এই সহাবস্থান আর কোথাও আছে কিনা সন্দেহ।
এক পলকে মনে হবে, লাল শাপলার কোনো চাদর। পুরো বিলজুড়ে বিছানো শাপলা। তাই গ্রামটির নামই হয়ে গেছে ‘শাপলা বিল’। সবাই এই নামে ডাকে উত্তর সাতলা গ্রামটিকে।বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সাতলা ইউনিয়নের কালবিলা গ্রামে প্রাকৃতিকভাবেই এই শাপলার অবারিত রঙ্গিন রুপ যে কাউকে মুগ্ধ করবে। রুপসী বাংলার এই রুপের প্রশংসা এখন গ্রাম ছাড়িয়ে দেশ-দেশান্তরে।
সাধারণত সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে এই বিলে লাল শাপলা ফুল ফোটে। আর ওই বিলের জলে ফুটন্ত লাল শাপলা দেখতে জেলা ছাড়িয়ে ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পর্যটকরা আসতে শুরু করেছেন। শিগগিরই এটি দেশের অন্যতম একটি পর্যটন কেন্দ্রে পরিনত হতে পারে বলে স্থানীয়দের ধারণা।বিলের চারপাশে গাঢ় সবুজের পটভূমিতে এ যেন বাংলার এক মুখরিত লাল স্বর্গ। দূর থেকে সবুজের মধ্যে লাল রঙ দেখে দুরূহ হয়ে উঠার মতো অবস্থা। দূরত্ব কমার সাথে সাথে স্পষ্ট হয়ে ওঠে ফুলের অস্তিত্ব। আগাছা আর লতা পাতায় ভরা বিলে ফুটন্ত কোটি কোটি লাল শাপলা সত্যিই সৌন্দর্যের লীলাভূমি।
বিলের লাল শাপলার নৈসর্গিক সৌন্দর্য দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। মনোমুগ্ধকর এ বিলের শাপলা দেখতে প্রতিদিন দেশের বিভিন্নস্থান থেকে ছুটে আসছেন ভ্রমন পিপাসু প্রকৃতি প্রেমিরা। এ বিলের শাপলাকে ঘিরে নির্মিত হয়েছে বিজ্ঞাপন চিত্র। ফলে দিন-দিন দর্শনীয় স্থান হয়ে উঠছে সাতলার শাপলার বিল।
ভ্রমনার্থী ও এলাকার সাধারণ জনগণ হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের সুযোগ্য কণ্যা বাংলাদেশ সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট এই সৌন্দর্যপূর্ণ্ পর্য্টন কেন্দ্রে যাতায়াতের জন্য রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন রকম উন্নয়নমূলক কাজ করার জন্য বিনীত ভাবে আকুল আবেদন করেছেন।


এ ক্যাটাগরির আরও খবর

পুরাতন খবর

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০